সার্কোপটেরাইজিয়াই-এর বৈশিষ্ট্য ।। Sarcopterygii ।। ড. সিদ্দিক পাবলিকেশন্স

১। অন্তঃকঙ্কাল এন্ডোকন্ড্রালজাত অস্থি নির্মিত।

২। দেহ গ্যানয়েড বা কসময়েড আঁইশ দ্বারা আবৃত। কসময়েড আঁইশ কসমিনযুক্ত।

৩। মাংসাল খন্ডক বিশিষ্ট পিন্ডাকার যুগ্ন পাখনা থাকে।

৪। পুচ্ছ পাখনা ডাইফিসার্কাল প্রকৃতির। অর্থাৎ পুচ্ছ পাখনার অংশ দুটি একীভূত হয়ে অভিন্ন নমনীয় পাখনা হিসেবে লেজকে ঘিরে অবস্থিত।

৫। মাথার দুই পাশে অস্থিময় ফুলকা থাকে। ফুলকা দ্বারা এরা শ্বসন ঘটায়।

৬। কানকো দ্বারা এদের ফুলকা আবৃত থাকে।

৭। এদের বায়ু থলী বা পটকা রক্তজালিকা সমৃদ্ধ এবং ^সন ভেসে থাকতে সাহায্য করে।

৮। এদের হৃৎপিন্ড দুই প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট।

৯। এরা শীতল রক্তবিশিষ্ট বা এক্টোথার্মিক প্রাণী। অর্থাৎ পরিবেশের তাপমাত্রা উঠানামার সাথে এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন হয়।

১০। এদের চোয়ালে এনামেল আবৃত দাঁত থাকে।

১১। এরা একলিঙ্গিক প্রাণী। এদের বহিঃনিষেক বা অন্তঃনিষেক ঘটে।

[বৈশিষ্ট্য মনে রাখার প্রধান শব্দঃ অন্তঃকঙ্কাল, গ্যানয়েড, কসময়েড, পিন্ডাকার পাখনা, ডাইফিসার্কাল, ফুলকা, কানকো, পটকা, এক্টাথার্মিক, এনামেল]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *